ঘূর্ণিঝড় প্রস্ত্ততি কর্মসুচী(সিপিপি)
কর্মরত অবস্থায় ঘূর্ণিঝড়ে নিহত স্বেচ্ছাসেবকদের নামের তালিকা
ক্রমিক |
মৃত স্বেচ্ছাসেবকদের নাম ও ঠিকানা |
সন |
মুত্যুর কারন |
১ |
ফজল আহমেদ মহেশখালী, কক্সবাজার |
১৯৯১ |
ঘূর্ণিঝড়ের সংবাদ প্রচার করতে গিয়ে জলোচ্ছাসে ভেসে যায়। |
২ |
বদিউল আলম উখিয়া, কক্সবাজার |
১৯৯১ |
উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে জলোচ্ছাসে ভেসে যায়। |
৩ |
জালাল আহমেদ কুতুবদিয়া, কক্সবাজার |
১৯৯১ |
সংকেত প্রচাররত অবস্থায় জলোচ্ছাসে ভেসে মারা যায়। |
৪ |
মৌলভী মোঃ হোসেন কুতুবদিয়া, কক্সবাজার |
১৯৯১ |
জনসাধারণকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার সময় জলোচ্ছাসে ভেসে মারা যান। |
৫ |
নূরুল হুদা কুতুবদিয়া, কক্সবাজার |
১৯৯১ |
জনসাধারণকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার সময় জলোচ্ছাসে ভেসে মারা যান। |
৬ |
আবদুল মাবুদ কুতুবদিয়া, কক্সবাজার |
১৯৯১ |
জনসাধারণকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার সময় জলোচ্ছাসে ভেসে মারা যান। |
৭ |
সামছুল আলম পেকুয়া (সাবেক চকরিয়া), কক্সবাজার |
১৯৯১ |
মেগাফোন ও হ্যান্ডসাইরেনসহ প্রচার করতে গিয়ে জলোচ্ছাসে ভেসে মারা যান। |
৮ |
ইউসুফ আলী পেকুয়া (সাবেক চকরিয়া), কক্সবাজার |
১৯৯১ |
ঘূর্ণিঝড়ের সংবাদ প্রচার করতে গিয়ে জলোচ্ছাসে ভেসে মারা যান। |
৯ |
মোঃ নুরুল হক সওদাগর পেকুয়া (সাবেক চকরিয়া), কক্সবাজার |
১৯৯১ |
জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয় স্থানে নিয়ে যাওয়া এবং প্রচার করতে গিয়ে জলোচ্ছাসে ভেসে মারা যান। |
১০ |
মোঃ নবীর উদ্দিন হাতিয়া, নোয়াখালী |
১৯৯১ |
জনগণকে উদ্ধারকালে নদীর পাড়ে বেড়ী বাধেঁ জলোচ্ছাসে আটকা পড়ে মারা যান। |
১১ |
বেলাল উদ্দিন হাতিয়া, নোয়াখালী |
১৯৯১ |
জনগণকে উদ্ধারকালে নদীর পাড়ে বেড়ী বাধেঁ জলোচ্ছাসে আটকা পড়ে মারা যান। |
১২ |
ওমর ফারুক সুবর্নচর, নোয়াখালী |
১৯৯১ |
ঝড়ের সংবাদ প্রচার এবং উদ্ধার কাজে বের হয়ে আর ফিরে আসেন নি। পরবর্তীতে তার মৃতদেহ পাওয়া যায়। |
১৩ |
নূরুদ্দিন সুবর্নচর, নোয়াখালী |
১৯৯১ |
উদ্ধার কাজে বের হয়ে আর ফিরে আসেন নি। পরবর্তীতে তার মৃতদেহ পাওয়া যায়। |
১৪ |
নূর উদ্দিন সুবর্নচর, নোয়াখালী |
১৯৯১ |
ঝড়ের সংবাদ প্রচার কাজে বের হয়ে নিখোঁজ হন। পরবর্তীতে তার মৃতদেহ পাওয়া যায়। |
১৫ |
খুকী রানী গুহ সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম |
১৯৯১ |
মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার সময়ে পানিতে ভেসে যায়। পরবর্তীতে বেতঝাড়ের মধ্যে তার মৃত দেহ পাওয়া যায়। |
১৬ |
আবুল কাশেম সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম |
১৯৯১ |
জনসাধারণের মধ্যে ঝড়ের সংকেত প্রচাররত অবস্থায় পানিতে ভেসে যায়। |
১৭ |
আবু বকর ছিদ্দিক সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম |
১৯৯১ |
লোকজনকে উদ্ধার করতে গিয়ে পানিতে ভেসে যায়। উল্লেখ্য যে, তার পরিবারের একমাত্র কন্যা সন্তান ছাড়া অন্যরা সকলেই ঝড়ে মারা যায়। |
১৮ |
আবুল কাশেম সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম |
১৯৯১ |
ঝড়ের সংকেত জনসাধারণের মধ্যে প্রচার করতে গিয়ে নিখোঁজ হন হন। পরের দিন তার মৃতদেহ পাওয়া যায়। |
১৯ |
আজিম উদ্দিন সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম |
১৯৯১ |
সংকেত প্রচার করতে গিয়ে পানিতে ভেসে মারা যান। |
২০ |
মোজাহার হোসেন গলাচিপা, পটুয়াখালী
|
১৯৯১ |
সংবাদ প্রচার করতে গিয়ে আর ফিরে আসেন নি। পরবর্তী মেগাফোন হাতে ভেস্ট পরা অবস্থায় তার মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছে। |
২১ |
রফিজুল ইসলাম মনপুরা, ভোলা |
১৯৯১ |
জনসাধারণের মধ্যে ঝড়ের সংবাদ প্রচার করতে গিয়ে পানিতে ভেসে মারা যান। |
২২ |
আবদুর রহিম মনপুরা, ভোলা |
১৯৯১ |
জনসাধারণের মধ্যে ঝড়ের সংবাদ প্রচার করতে গিয়ে পানিতে ভেসে মারা যান। |
২৩ |
সূর্য্য লাল দাস সীতাকুন্ড, চট্টগ্রাম
|
১৯৯৭ |
সন্দ্বীপ চ্যানেলে নৌকাসহ উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে সন্দ্বীপ চ্যানেলে নিমজ্জিত হয়ে নিখোঁজ হন। তার মৃতদেহ পাওয়া যায় নি। |
২৪ |
তাছলিমা বেগম সদর, বরগুনা |
২০০৭ |
ঘূর্ণিঝড় সিডরের সংকেত প্রচারকালে গিয়ে পানিতে ভেসে মারা যায়। মৃতদেহ পাওয়া যায়নি। |
২৫ |
আশরাফুল হোসেন খান শরনখোলা, বাগেরহাট
|
২০০৭ |
ঘূর্ণিঝড় সিডরে জনগণকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার সময় নিজ কন্যা সহ জলোচ্ছোসে নিখোঁজ হন। পরের দিন মেয়ে কোলে অবস্থায় উভয়ের মৃতদেহ পাওয়া যায়। |
২৬ |
মোজাম্মেল হোসেন মঠবাড়িয়া, পিরোজপুর |
২০০৭ |
ঘূর্ণিঝড় সিডরে দুবলার চরের জেলেদের নিরাপদ আশ্রয় স্থানে যাওয়ার সময় জলোচ্ছাসে ভেসে যান। পরেরদিন তার মৃতদেহ সুন্দরবনের একটি গাছের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় হ্যান্ড সাইরেনসহ পাওয়া যায়। |
২৭ |
সৈয়দ শাহ আলম কলাপাড়া, পটুয়াখালী |
২০২০ |
ঘূর্ণিঝড় আম্পানে সতর্কবার্তা প্রচারকালে দমকা হাওয়ায় নৌকা উল্টে নিখোঁজ হন। পরে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। |