Wellcome to National Portal
ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২nd জুন ২০২১

জীবন দানকারী স্বেচ্ছাসেবক

ঘূর্ণিঝড় প্রস্ত্ততি কর্মসুচী(সিপিপি)

কর্মরত অবস্থায় ঘূর্ণিঝড়ে নিহত স্বেচ্ছাসেবকদের নামের তালিকা

ক্রমিক

মৃত স্বেচ্ছাসেবকদের নাম ও ঠিকানা

সন

মুত্যুর কারন

ফজল আহমেদ

মহেশখালী, কক্সবাজার

১৯৯১

ঘূর্ণিঝড়ের সংবাদ প্রচার করতে গিয়ে জলোচ্ছাসে ভেসে যায়।

বদিউল আলম

উখিয়া, কক্সবাজার

১৯৯১

উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে জলোচ্ছাসে ভেসে যায়।

জালাল আহমেদ

কুতুবদিয়া, কক্সবাজার

১৯৯১

সংকেত প্রচাররত অবস্থায় জলোচ্ছাসে ভেসে মারা যায়।

মৌলভী মোঃ হোসেন

কুতুবদিয়া, কক্সবাজার

১৯৯১

জনসাধারণকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার সময় জলোচ্ছাসে ভেসে মারা যান।

নূরুল হুদা

কুতুবদিয়া, কক্সবাজার

১৯৯১

জনসাধারণকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার সময় জলোচ্ছাসে ভেসে মারা যান।

আবদুল মাবুদ

কুতুবদিয়া, কক্সবাজার

১৯৯১

জনসাধারণকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার সময় জলোচ্ছাসে ভেসে মারা যান।

সামছুল আলম

পেকুয়া (সাবেক চকরিয়া), কক্সবাজার

১৯৯১

মেগাফোন ও হ্যান্ডসাইরেনসহ প্রচার করতে গিয়ে  জলোচ্ছাসে ভেসে মারা যান।

ইউসুফ আলী

পেকুয়া (সাবেক চকরিয়া), কক্সবাজার

১৯৯১

ঘূর্ণিঝড়ের সংবাদ প্রচার করতে গিয়ে  জলোচ্ছাসে ভেসে মারা যান।

মোঃ নুরুল হক  সওদাগর

পেকুয়া (সাবেক চকরিয়া), কক্সবাজার

১৯৯১

জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয় স্থানে নিয়ে যাওয়া এবং  প্রচার করতে গিয়ে  জলোচ্ছাসে ভেসে মারা যান।

১০

মোঃ  নবীর উদ্দিন

হাতিয়া, নোয়াখালী

১৯৯১

জনগণকে উদ্ধারকালে নদীর পাড়ে বেড়ী বাধেঁ জলোচ্ছাসে আটকা পড়ে মারা যান।

১১

বেলাল উদ্দিন

হাতিয়া, নোয়াখালী

১৯৯১

জনগণকে উদ্ধারকালে নদীর পাড়ে বেড়ী বাধেঁ জলোচ্ছাসে আটকা পড়ে মারা যান।

১২

ওমর ফারুক

সুবর্নচর,  নোয়াখালী

১৯৯১

ঝড়ের সংবাদ প্রচার এবং উদ্ধার কাজে বের হয়ে আর ফিরে আসেন নি। পরবর্তীতে তার মৃতদেহ পাওয়া যায়।

১৩

নূরুদ্দিন

সুবর্নচর, নোয়াখালী

১৯৯১

উদ্ধার কাজে বের হয়ে আর ফিরে আসেন নি। পরবর্তীতে তার মৃতদেহ পাওয়া যায়।

১৪

নূর উদ্দিন

সুবর্নচর, নোয়াখালী

১৯৯১

ঝড়ের সংবাদ প্রচার কাজে বের হয়ে নিখোঁজ হন। পরবর্তীতে তার মৃতদেহ পাওয়া যায়।

১৫

খুকী রানী গুহ

সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম      

১৯৯১

মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার সময়ে পানিতে ভেসে যায়। পরবর্তীতে বেতঝাড়ের মধ্যে তার মৃত দেহ পাওয়া যায়।

১৬

আবুল কাশেম

সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম

১৯৯১

জনসাধারণের মধ্যে ঝড়ের সংকেত প্রচাররত অবস্থায় পানিতে ভেসে যায়।

১৭

আবু বকর ছিদ্দিক

সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম

১৯৯১

লোকজনকে উদ্ধার করতে গিয়ে পানিতে ভেসে যায়। উল্লেখ্য যে, তার পরিবারের একমাত্র কন্যা সন্তান ছাড়া অন্যরা সকলেই ঝড়ে মারা যায়।

১৮

আবুল কাশেম

সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম

১৯৯১

ঝড়ের সংকেত জনসাধারণের মধ্যে প্রচার করতে গিয়ে নিখোঁজ হন হন। পরের দিন তার মৃতদেহ পাওয়া যায়।

১৯

আজিম উদ্দিন

সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম

১৯৯১

সংকেত প্রচার করতে গিয়ে পানিতে ভেসে মারা যান।

২০

মোজাহার হোসেন

গলাচিপা, পটুয়াখালী

 

১৯৯১

সংবাদ প্রচার করতে গিয়ে আর ফিরে আসেন নি। পরবর্তী মেগাফোন হাতে  ভেস্ট পরা অবস্থায় তার মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছে।

২১

রফিজুল ইসলাম

মনপুরা, ভোলা

১৯৯১

জনসাধারণের মধ্যে ঝড়ের সংবাদ প্রচার করতে গিয়ে পানিতে ভেসে মারা যান।

২২

আবদুর রহিম

মনপুরা, ভোলা

১৯৯১

জনসাধারণের মধ্যে ঝড়ের সংবাদ প্রচার করতে গিয়ে পানিতে ভেসে মারা যান।

২৩

সূর্য্য লাল দাস

সীতাকুন্ড, চট্টগ্রাম

 

১৯৯৭

সন্দ্বীপ চ্যানেলে নৌকাসহ উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে সন্দ্বীপ চ্যানেলে নিমজ্জিত হয়ে নিখোঁজ হন। তার মৃতদেহ পাওয়া যায় নি।

২৪

তাছলিমা বেগম

সদর, বরগুনা

২০০৭

ঘূর্ণিঝড় সিডরের সংকেত প্রচারকালে গিয়ে পানিতে ভেসে মারা যায়। মৃতদেহ পাওয়া যায়নি।

২৫

আশরাফুল হোসেন খান

শরনখোলা, বাগেরহাট

 

 

২০০৭

ঘূর্ণিঝড় সিডরে জনগণকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার সময় নিজ কন্যা সহ জলোচ্ছোসে নিখোঁজ হন। পরের দিন মেয়ে কোলে অবস্থায় উভয়ের মৃতদেহ পাওয়া যায়।

২৬

মোজাম্মেল হোসেন

মঠবাড়িয়া, পিরোজপুর

২০০৭

ঘূর্ণিঝড় সিডরে দুবলার চরের জেলেদের নিরাপদ আশ্রয় স্থানে যাওয়ার সময় জলোচ্ছাসে ভেসে যান। পরেরদিন তার মৃতদেহ সুন্দরবনের একটি গাছের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় হ্যান্ড সাইরেনসহ পাওয়া যায়।

২৭

সৈয়দ শাহ আলম

কলাপাড়া, পটুয়াখালী

২০২০

ঘূর্ণিঝড় আম্পানে সতর্কবার্তা প্রচারকালে দমকা হাওয়ায় নৌকা উল্টে নিখোঁজ হন। পরে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।

 

 

 

2021-06-02-06-07-970b606f7862c62ec97b9f042191b71f.jpg